ঢাকাবুধবার , ২৪ জানুয়ারি ২০২৪
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাবে মোঃ বেলাল হোসেনের সংবাদ সম্মেলন

yousuf
জানুয়ারি ২৪, ২০২৪ ১১:১৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

শেয়ার করুন...

নিজ পিতার সহোদর ছোট ভাই লুৎফর রহমান গং কর্তৃক পিতা, মাতা ও চাচার যৌথভাবে ক্রয়কৃত বাড়ির জমির রাস্তার পাশের সম্মুখ অংশ আমার পিতার মৃত্যুর সুযোগে জোর পূর্বক দখলের অপচেষ্টার প্রতিবাদে ও বিভিন্ন প্রকার হুমকি ধামকি প্রদানে বিচার দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন।

আয়োজনে: মোঃ বেলাল হোসেন, পিতামৃত-মসলেম হোসেন ট্রেন পরিচালক, পিয়ারাখালী, ঈশ্বরদী, পাবনা।

স্থান: ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাব। তাং-২৪.০১.২০২৪ ইং সকাল ১১টা ৩০ মিনিট।

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ

আমার সালাম নিবেন। আমি অসহায় হয়ে সুষ্ঠ বিচারের দাবিতে বিভিন্ন টেলিভিশন ও পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করানোর জন্য জাতির বিবেক আপনাদের (সাংবাদিকদের) স্বরণাপন্ন হয়ে এই সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করছি যে, আমার পিতা জীবিত থাকা কালিন সময়ে পিতা মসলেম হোসেনের প্রচেষ্টায় ও নেতৃত্বে বাড়ি করে বসবাসের জন্য ৫০ (পঞ্চাশ শতাংশ) জমি ক্রয় করা হয়। সম্মিলিতভাবে ক্রয়কৃত জমি আমার পিতা মসলেম হোসেনের নামে ১০ কাঠা, মাতা শাহিদা বেগমের নামে প্রায় ১১ কাঠা কেনা হয়। ছোট চাচা লুৎফর রহমানের নামে কেনা ১০ কাঠা রাস্তা থেকে পশ্চিম অংশে ফাকা ফেলে রাখা হয়। যে জমি এখনও ফাকা পড়ে আছে। আমার পিতা ও মাতার জমির অংশে রাস্তা থেকে উত্তর দিকে বাড়ি করে প্রায় ৩৫ বছর থেকে বসবাস করে আসছি এবং সে সময় থেকেই আমার পিতা মাতার জমির দক্ষিণাংশে রাস্তার সীমানা থেকে বাড়ি পর্যন্ত ফলজ ও বনজ বৃক্ষ আবাদ করে আসছি যা বর্তমানেও দৃশ্যমান রয়েছে। কিন্তু দূর্ভাগ্য হলেও সত্য যে, সাম্প্রতিক সময়ে আমার ছোট চাচা লুৎফর রহমান গং অবৈধভাবে প্রভাব খাটিয়ে আমার ফলজ ও বনজ বৃক্ষ বাগানসহ রাস্তার সীমানা থেকে ১০ কাঠা জমি ভোগ দখল করার জন্য নানা ভয়ভীতি ও ষড়যন্ত্র শুরু করেন। তারা ঐ জমি ঘেড়া বেড়া দিয়ে দখল করতে চেষ্টা করে। তখন এলাকাবাসী চাচা লুৎফর রহমান গংদের বাধা দিয়ে পৌর সভার মাধ্যমে সমাধানের পরামর্শ দেন। এলাকাবাসীর পরামর্শে চাচাসহ তার গংয়ের সদস্যরা পৌরসভায় গিয়ে জমির শালিশ বোর্ডে অভিযোগ করলে পৌর কর্তৃপক্ষ শালিস করে কাজপত্রের আলোকে ভাগযোগ করে দেন। আবার পৌরসভার শালিশী বোর্ড কর্তৃপক্ষ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দলিল

 

মোতাবেক সরেজমিনে ভাগ বাটোয়ারা করে দেন। এরপরও ছোট চাচা গং পৌরসভার শালিশ বোর্ডের ভাগবাটোয়ারা অগ্রাহ্য করেন। এরপরও চাচার শ্যালক রঞ্জু আবারও বাঘইল সাঁকোর নিকটস্থ তার অফিসে আমাকে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে রঞ্জু ও চাচার ছেলে চাচাত ভাই মাসুম আমাকে অকথ্যভাষায় গালিগালাজ করে প্রাণ নাশের হুমকি জানের নিরাপত্তা হীনতা আমি ভুগছি।

সাংবাদিক ভাইয়েরা, উপরোক্ত বিষয়ের আলোকে বিভিন্ন টেলিভিশন ও পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে সুষ্ঠ বিচারের পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়ক ভুমিকা রাখবেন বলে বিশ্বাস পোষন

করে সাংবাদিক সম্মেলনের বক্তব্য শেষ করলাম।#

অবগত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অনুলিপি:

১/ ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ঈশ্বরদী।

২/ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ঈশ্বরদী সার্কেল।

৩/ অফিসার ইনচার্জ, ঈশ্বরদী থানা।

(মোঃ বেলাল হোসেন)

পিতামৃত: মসলেম হোসেন

সাং-পিয়ারাখালী, ঈশ্বরদী, পাবনা।

তাং-২৪.০১.২০২৪ ইং

মোবাইল-০১৭১৯-৪৬১০৩১।


শেয়ার করুন...

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
error: Content is protected !!