আল-আকসায় তারাবিহ পড়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল ফিলিস্তিনবাসীর মনে। কারণ, রমজান মাস শুরু হলেই আল-আকসায় মুসুল্লিদের ওপর ইসরায়েলি নির্যাতন-নীপিড়ন বেড়ে যায়। এবার ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধের কারণে শঙ্কাটা আরও বেশি ছিল। প্রথম তারাবিহতে পরিস্থিতি কী হয়, সেদিকে নজর ছিল সবার।
সব বাধাবিপত্তি, শঙ্কা আর ভয়-ডর পরোয়া না করে হাজারো মুসুল্লি তারাবিহর নামাজ আদায় করেন ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থান মসজিদুল আকসায়। উপস্থিত ছিল নারী-শিশুরাও। যথাসময়ে জামায়াতের সঙ্গে নামাজ আদায় করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। শুধু মসজিদের ভেতরেই নয় বাইরেও মসজিদ চত্বর এলাকায় নামাজ পড়েন অনেকে। তবে বিভিন্ন গণমাধ্যম বলছে, আগ থেকেই।
নামাজ পড়তে আসা মুসুল্লিদের বেশকিছু শর্ত দিয়ে দেওয়া হয়। তারমধ্যে সবচেয়ে বড় যে বিপত্তিটা বাধে তা হলো ৪০ বছরের নিচে কাউকে আল-আকসায় ঢুকতে দেওয়া হবে না।জেরুজালেমের পবিত্র আল-আকসা মসজিদকে বিবেচনা করা হয় ইসলামের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থান হিসেবে। মক্কা ও মদিনার মসজিদের মতো প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মুসলমান এই মসজিদ প্রাঙ্গণে আসেন